5 Tips about গুরু ঘর বানাইল You Can Use Today



গোলাপগঞ্জ উপজেলা ফুটবল টুর্নামেন্ট সম্পন্ন

শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন আল মিজান স্কুলের ছাত্র হামজা ইবনে কাইয়ুম। ঘড়ির কাঁটা যখন সাড়ে ১০টা ছুঁই ছুঁই তখন সকলে গিয়ে দাঁড়ান মূল পয়েন্টে। ১০ টা ৪০মিনিটে বেজে উঠে হুইশেল।

সিলেটে হত্যা মামলায় ৫ আসামির মৃত্যুদণ্ড

টাওয়ার হ্যামলেটস কাউন্সিলের মেয়র লুৎফুর রহমান স্থানীয় কাউন্সিলের অমূল্য অংশীদার হিসেবে ইস্ট লন্ডন মসজিদ এবং লন্ডন মুসলিম সেন্টারের প্রশংসা করেন।

“এখানে ইন্দো প্যাসিফিক ছাড়াও মিয়ানমার ইস্যুও আছে। মিয়ানমারের ভেতরের যে অবস্থা সে কারণেও বাংলাদেশের সাথে সম্পর্ক জোরদার করা দরকার যুক্তরাষ্ট্রের। অর্থাৎ মিয়ানমারের পরিস্থিতিও বাংলাদেশে নির্বাচন ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের পরিবর্তিত যে ভূমিকা তাতে হয়তো অবদান রেখেছে,” বিবিসি বাংলাকে বলছিলেন তিনি।

চ্যারেটি রানে ইস্ট লন্ডন মসজিদসহ ৪০টি চ্যারিটি সংস্থা অংশগ্রহণ করে। অংশগ্রহণকারী ৪০টি চ্যারিটি সংগঠন হচ্ছে ইস্ট লন্ডন মসজিদ, আইএফ চ্যারিটি, গ্লোবাল ডেভেলোপমেন্ট ফাউন্ডেশন, ইয়াসিন ইয়ুথ, স্টেপনী শাহজালাল মস্ক, হিউম্যান অ্যাপিল, হিউম্যান এইড, মুসলমি এইড, লাইম হাউজ মসজিদ, ইসলামিক রিলিফ, মুসলিম চ্যারিটি, সিনসিয়ার গিভিং, হেল্প ইয়াতিম, মাইল এন্ড বেঙ্গলী মুসলিম এসোসিয়েশন, লনলী অরফ্যান, হিউম্যান রিলিফি ফাউন্ডেশন, গ্লোবাল রিলিফ ট্রাস্ট, ইস্ট আফ্রিকান এডুকেশন ফাউন্ডেশন, ডিসকোভার ইসলাম, লন্ডন ইস্ট একাডেমি অ্যান্ড আল-মিজান স্কুল, ইডেন কেয়ার ইউকে, লুইশাম ইসলামি সেন্টার, একশন ফর হিউমেটি, মুসলিম হ্যান্ডস, মুনতাদা এইড, হিউম্যান কেয়ার ইনশিয়েটিভ, ইন্সপার্য়াড বাই ইসলাম, সালাম চ্যারেটি, হাগস, ইব্রাহিম কলেজ, মুসলিম হেল্প, ওয়ান ন্যাশন, ওয়ান উম্মাহ, মুসলমি কমিউনিটি এসোসিয়েশন, সাবিল, ম্যার্টার্নেল এইড অ্যাসোসিয়েশন, আশর্ফোড মুসলিম অ্যাসোসিয়েশন, হিয়ার ফর ইয়ুথ, হান্সলো মুসলমি সেন্টার ও গ্লোবাল এইড ট্রাস্ট। চ্যারেটি রানে ১০ বছরে প্রায় মিলিয়িন পাউন্ড তহবিল সংগ্রহ করা হয়েছে বলে জানায় কর্তৃপক্ষ।

সংগীত জীবনে একাধিক নাম, তকমার অধিকারী হয়েছেন জেমস। ভক্তদের কাছে তার একটাই পরিচয়, ‘গুরু’। উপমহাদেশের বিখ্যাত এই রকস্টারকে নগরবাউল হিসেবেও চেনেন অনেকে। তবে জেমস এর মূল নাম ফারুক মাহফুজ আনাম।

৩ হাজার অবৈধ শ্রমিক দেশে পাঠালো মালদ্বীপ

অনুষ্ঠানে সঙ্গীত শিল্পী জেমস মসজিদের ১১৪ বছরের ইতিহাস প্রদর্শন করে একটি ডকুমেন্টারী দেখানো হয়। এই মসজিদ একটি মাল্টি-মিলিয়ন পাউণ্ডের কমপ্লেক্স যেখানে ১০ হাজার মুসল্লি একসঙ্গে জামাতে নামাজ পড়তে পারেন। এখানে কমিউনিটির জন্য প্রায় ৩০টি প্রকল্প চালু রয়েছে।

প্রসঙ্গত, ব্রিটেনে বাংলাদেশি মুসলিম কমিউনিটির উদ্যোগেই মূলত ইস্ট লন্ডন মসজিদের যাত্রা হয়েছিল। ১৯১০ সালে একদল ধার্মিক বাঙালি মুসলমান এই মসজিদ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। পরে বিভিন্ন দেশের মুসলিম ইমিগ্রান্ডদের সহযোগিতায় মসজিদটি বর্তমানে বিশাল অবস্থানে পৌঁছায়।

  জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৭ সমন্বয়ক-সহসমন্বয়কের পদত্যাগ

প্রেস ব্রিফিংয়ে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন মসজিদের অনারারী সেক্রেটারি সিরাজুল ইসলাম হীরা। এতে তিনি বলেন, ইস্ট লন্ডন মসজিদ পুর্ব লন্ডনের মুসলিম কমিউনিটির একটি প্রাণকেন্দ্র। শুধু নামাজের মধ্যেই এই মসজিদের কার্যক্রম সেবা সীমাবদ্ধ নয়, এখানে প্রায় ৩৩টি প্রজেক্ট পরিচালিত হয়। একজন মানুষের জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত যে সেবাগুলোর প্রয়োজন তার অধিকাংশই মসজিদ থেকে প্রদান করা হয়।

লেবাননে হেজবুল্লাহর বিরুদ্ধে ইসরায়েলের স্থল অভিযান

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে তীব্র যানজট, চরম দুর্ভোগ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *